আবার আসছে স্মৃতিতেগাঁথা সেই ২০ অক্টোবর
*২০ অক্টোবর ২০১১*
আগের
রাতে তোমার সাথে কথা হয়েছিলো পরদিন ১১ টায় তুমি দেখা করবা। রাতের গুমটা খুভ
একটা ভালো হয়নি, কারন তোমার সাথে দেখা হবে বলে। দীর্ঘ এক বছর ফোনে
কথা হয়েছিলো আমাদের, কিন্তু দেখা করার সুযোগ হয়নি, যদিও আমি থাকতাম মোহাম্মাদপুর
বিআরটিসি স্ট্যান্ডের কাছে আর তুমি থাকো শ্যামলীতে। ওই রাতে আমাদের শুরু থেকে
সেইদিন অব্দি সকল কথা মনে পড়তে লাগল একের পর এক। এক বছর পর আমার সেই প্রত্যাশিত
মানুষটির সাথে দেখা হবে, তুমি দেখতে কেমন হবে, তখন কি কথা হবে, কতক্ষণ থাকবে, কি
খাবে, আমি তোমার চোখের দিকে তাকাতে পারবকিনা ইত্যাদি ইত্যাদি মনে করে সারারাত
কাটল। সকালে
৮টা ৩০মিনিটে তোমাকে ফোন দিয়ে পাইনি, ভাবলাম আজ বুজি দেখা করবানা। তাই নিরাশ হয়ে
চলে গেলাম ভার্সিটিতে। ঠিক ১১টা বাজার ১৫ মিনিট আগে আমাকে ফোন দিয়েছিলে তুমি,
বলেছিলে কোথায় আপনি? আমি বলেছিলাম এইতো কাছাকাছি চলে আসছি। আসলে আমি তখন ক্লাসে
ছিলাম। ক্লাস থেকে বের হয়ে তোমার কাছে আসতে আমার
১১টা ১০ মিনিট হয়ে গিয়েছিলো। তারপর রাইফেলসস্কয়ার (বর্তমানে সীমান্তস্কয়ার) এর গেটে দুইজনের দেখা
হয়, তোমার সাথে ঊর্মি ছিলো, আমি ছিলাম একা। ধানমণ্ডি লেকের ব্যাচেলর পয়েন্টে আমরা
কিছুক্ষণ সময় কাটাই, আমাদের প্রথম দেখা আমরা দুজনই ছিলাম কিছুটা নার্ভাস তাই বেশী
কথা হয়নি আমাদের মাঝে। তরঙ্গ প্লাস বাসে করে তিনজন আসি মোহাম্মাদপুর। তুমি আমার
পাসের সিটেই বসেছিলে। বাসায় আসার পর তুমি
আমাকে প্রথমবার I Love You বলেছিলে।
রাতে তোমার সাথে কথা হয়েছিলো পরদিন ১১ টায় তুমি দেখা করবা। রাতের গুমটা খুভ
একটা ভালো হয়নি, কারন তোমার সাথে দেখা হবে বলে। দীর্ঘ এক বছর ফোনে
কথা হয়েছিলো আমাদের, কিন্তু দেখা করার সুযোগ হয়নি, যদিও আমি থাকতাম মোহাম্মাদপুর
বিআরটিসি স্ট্যান্ডের কাছে আর তুমি থাকো শ্যামলীতে। ওই রাতে আমাদের শুরু থেকে
সেইদিন অব্দি সকল কথা মনে পড়তে লাগল একের পর এক। এক বছর পর আমার সেই প্রত্যাশিত
মানুষটির সাথে দেখা হবে, তুমি দেখতে কেমন হবে, তখন কি কথা হবে, কতক্ষণ থাকবে, কি
খাবে, আমি তোমার চোখের দিকে তাকাতে পারবকিনা ইত্যাদি ইত্যাদি মনে করে সারারাত
কাটল। সকালে
৮টা ৩০মিনিটে তোমাকে ফোন দিয়ে পাইনি, ভাবলাম আজ বুজি দেখা করবানা। তাই নিরাশ হয়ে
চলে গেলাম ভার্সিটিতে। ঠিক ১১টা বাজার ১৫ মিনিট আগে আমাকে ফোন দিয়েছিলে তুমি,
বলেছিলে কোথায় আপনি? আমি বলেছিলাম এইতো কাছাকাছি চলে আসছি। আসলে আমি তখন ক্লাসে
ছিলাম। ক্লাস থেকে বের হয়ে তোমার কাছে আসতে আমার
১১টা ১০ মিনিট হয়ে গিয়েছিলো। তারপর রাইফেলসস্কয়ার (বর্তমানে সীমান্তস্কয়ার) এর গেটে দুইজনের দেখা
হয়, তোমার সাথে ঊর্মি ছিলো, আমি ছিলাম একা। ধানমণ্ডি লেকের ব্যাচেলর পয়েন্টে আমরা
কিছুক্ষণ সময় কাটাই, আমাদের প্রথম দেখা আমরা দুজনই ছিলাম কিছুটা নার্ভাস তাই বেশী
কথা হয়নি আমাদের মাঝে। তরঙ্গ প্লাস বাসে করে তিনজন আসি মোহাম্মাদপুর। তুমি আমার
পাসের সিটেই বসেছিলে। বাসায় আসার পর তুমি
আমাকে প্রথমবার I Love You বলেছিলে।
*২০অক্টোবর২০১২* বুদ্দিজিবিঃ তুমি সেইদিন
বলেছিলে চল আমরা আজকের দিনটা রায়ের বাজার বুদ্দিজিবিতে যাব, আমিও রাজি হলাম, কারন
বুদ্দিজিবিতেও আমাদের অনেক স্মৃতি জরিয়ে আছে। সারা দিন সেখানে সময় কাটালাম, আমরা
একেঅন্যকে জরিয়ে দরে সারাজীবন এক সাথে থাকার সপত নিয়েছিলাম। ঐদিনের ঘটনা বেশী কিছু
আর বলতে পারলাম না।
বলেছিলে চল আমরা আজকের দিনটা রায়ের বাজার বুদ্দিজিবিতে যাব, আমিও রাজি হলাম, কারন
বুদ্দিজিবিতেও আমাদের অনেক স্মৃতি জরিয়ে আছে। সারা দিন সেখানে সময় কাটালাম, আমরা
একেঅন্যকে জরিয়ে দরে সারাজীবন এক সাথে থাকার সপত নিয়েছিলাম। ঐদিনের ঘটনা বেশী কিছু
আর বলতে পারলাম না।
*২০অক্টোবর২০১৩*
আমার
বাসায়ঃ সেইদিন আমি একটু অসুস্থ ছিলাম, তাই বের হতে পারিনি। কিন্তু তুমি এসেছিলে
আমার বাসায়। সেই সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত তুমি আমার বাসায় ছিলে। সেইদিন আমরা
দুজনদুজনকে অনেক বেশী ভালোবেসে অনেকবার আলিজ্ঞন করেছিলে। স্বামী-স্ত্রীর মত
সারাদিন কেটেছিলে। অনেক মধুর সময় পারকরে সন্ধ্যায় তুমি বাসায় চলে গিয়েছিলে।
আমার
বাসায়ঃ সেইদিন আমি একটু অসুস্থ ছিলাম, তাই বের হতে পারিনি। কিন্তু তুমি এসেছিলে
আমার বাসায়। সেই সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত তুমি আমার বাসায় ছিলে। সেইদিন আমরা
দুজনদুজনকে অনেক বেশী ভালোবেসে অনেকবার আলিজ্ঞন করেছিলে। স্বামী-স্ত্রীর মত
সারাদিন কেটেছিলে। অনেক মধুর সময় পারকরে সন্ধ্যায় তুমি বাসায় চলে গিয়েছিলে।
*২০অক্টোবর২০১৪* (সীমান্তস্কয়ার+ধানমণ্ডিথানা) রাতে দুজনের মধ্যে কথা হলো আগামিকাল মানে
২০ অক্টোবর আবার আমরা একই জায়গায় দেখা করবো। সকাল ১১টায় আমরা সেই স্মৃতিবিজড়িত
স্থানে দেখা করি, হাঁটতে হাঁটতে গেলাম ধানমণ্ডি লেকের ভিতর। তোমার আমার ভালোবাসার
মধ্যে ছিল অনেক ক্যামেস্ট্রি, তাই তুমি আমার খুভ কাছাকাছি বসেছিলে। আমাদের ফিউছার
নিয়ে অনেক কথা হয়েছিল সেইদিন। তখন ছিল রমযান মাস তাই ধানমণ্ডি লেকে ছেলেমেয়েদের
একসাথে বসা নিষেদ ছিল। একটা সময় কিছু পুলিশ সদস্য আমাদের আমাদের সেখান থেকে
গ্রেপ্তার করে ধানমণ্ডি থানায় নিয়ে যায়। থানায় নেয়ার পর আমাদের জানানো হল দুইজনের
গার্ডিয়ান না আসলে আমাদের ছাড়া হবেনা। আমি জিগ্যেস করলাম আমাদের অপরাদ? তারা
জানালো রমযান মাসে কোন ছেলেমেয়ে একসাথে লেকে বসা নিষেদ, তাই আপনাদের বাবা-মা না
আসলে আপনাদের ছাড়া হবেনা, কোর্টে চালান করব। একথা শুনে তুমি খুভ কান্না করতেছিলে
আমিও অনেক ভয় পেয়েছিলাম। তারপরেও তুমি যাতে ভয় না পাও তাই তোমাকে শান্ত রাখার জন্য
আমি হাঁসির অভিনয় করে তোমার সাথে কথা বলছিলাম। কিছুক্ষন পর এক পুলিশ কর্মকর্তা
আমার পরিচয় জানলো ভাগ্যক্রমে সেছিলো আমাদের এলাকার, তাই আমাকে কোনরকমের জামেলা
ছাড়াই ছেরে দিলো এবং চলে যেতে বলল। কিন্তু তোমার কথা জিগ্যেস করতে বলল, মেয়েটির
বাবা-মা না আসতে তাকে ছাড়া হবে না। আমি জানিনা তাদের উদ্দেশ্য কিছিল। তারপর তুমি
রাসেল অর্থাৎ বিথির বয়ফ্রেন্ড (বর্তমান হাজবেন্ট) কে আসতে বলেছিলে কিন্তু সে এসেও তোমাকে
ছারাতে ব্যর্থ হয়ে চলে গেলো। তারপর আমি যখন
তোমাকে ছারাতে অনেক চেষ্টা করতে লাগলাম ঠিক তখনি থানার কর্মকর্তারা বলল তোমাকেতো
ছেরে দিয়েছি তুমি এখনো যাওনি কেন? আমি বললাম আমি ওকে নানিয়ে যাবনা। তারপর তারা আমাকে হাজতখানায় বন্দি
করে। সেখানের একএকটা মিনিট যে কতটুকো কষ্টকর তখনকার সময়ে যারা ওই হাজতে ছিলো তারা
বলতে পারে। দমবন্দ হয়ে আসছিলো আমার, কারন জানালাবিহিন ছোট্ট একটা রুম, তার ভিতর
দরজা ছাড়া টয়লেট, ভীষণ দুর্গন্ধ, প্যান এবং আলো কিছুই ছিলনা, প্রচন্ড গরম, সাথে
ছিল কয়েকজন খুনির আসামী, তাদের অকথ্য প্রলাপ, সেখানে প্রতিটা সেকেন্ড মনে হয়েছিলো
মৃত্যুযন্ত্রনার চেয়েও ভয়াবহ। আমি সব সহ্য করে নিয়েছিলাম, কারন তোমার ভালোবাসা
ছিলো আমার সাথে। এভাবে পুরো একদিন থেকে ছিলাম ওইখানে। তারপর আমার এক বড়ভাই এর
সহযোগিতায় আমরা ছাড়া পেয়াছিলাম। সেখান থেকে বের হবার পর তুমি আমাকে জিজ্ঞেস
করেছিলে তোমাকেতো ছেরে দিয়েছিল তুমিতো চলে যেতে পারতে? তুমি গেলে না কেন? আমি কোন
উত্তর দেইনি। কারন আমিতো জানি আমি চলে গেলে
তারা তোমাকে নিয়ে কি করতে পারতো। তাছাড়া আমি যাকে জীবনের চেয়েও বেশী
ভালোবাসি তাকে এভাবে রেখে কিভাবে যেতে পারি বলো? আজো সেইদিনটির কথা মনে পরলে গাঁ
শিউড়ে ওঠে।
২০ অক্টোবর আবার আমরা একই জায়গায় দেখা করবো। সকাল ১১টায় আমরা সেই স্মৃতিবিজড়িত
স্থানে দেখা করি, হাঁটতে হাঁটতে গেলাম ধানমণ্ডি লেকের ভিতর। তোমার আমার ভালোবাসার
মধ্যে ছিল অনেক ক্যামেস্ট্রি, তাই তুমি আমার খুভ কাছাকাছি বসেছিলে। আমাদের ফিউছার
নিয়ে অনেক কথা হয়েছিল সেইদিন। তখন ছিল রমযান মাস তাই ধানমণ্ডি লেকে ছেলেমেয়েদের
একসাথে বসা নিষেদ ছিল। একটা সময় কিছু পুলিশ সদস্য আমাদের আমাদের সেখান থেকে
গ্রেপ্তার করে ধানমণ্ডি থানায় নিয়ে যায়। থানায় নেয়ার পর আমাদের জানানো হল দুইজনের
গার্ডিয়ান না আসলে আমাদের ছাড়া হবেনা। আমি জিগ্যেস করলাম আমাদের অপরাদ? তারা
জানালো রমযান মাসে কোন ছেলেমেয়ে একসাথে লেকে বসা নিষেদ, তাই আপনাদের বাবা-মা না
আসলে আপনাদের ছাড়া হবেনা, কোর্টে চালান করব। একথা শুনে তুমি খুভ কান্না করতেছিলে
আমিও অনেক ভয় পেয়েছিলাম। তারপরেও তুমি যাতে ভয় না পাও তাই তোমাকে শান্ত রাখার জন্য
আমি হাঁসির অভিনয় করে তোমার সাথে কথা বলছিলাম। কিছুক্ষন পর এক পুলিশ কর্মকর্তা
আমার পরিচয় জানলো ভাগ্যক্রমে সেছিলো আমাদের এলাকার, তাই আমাকে কোনরকমের জামেলা
ছাড়াই ছেরে দিলো এবং চলে যেতে বলল। কিন্তু তোমার কথা জিগ্যেস করতে বলল, মেয়েটির
বাবা-মা না আসতে তাকে ছাড়া হবে না। আমি জানিনা তাদের উদ্দেশ্য কিছিল। তারপর তুমি
রাসেল অর্থাৎ বিথির বয়ফ্রেন্ড (বর্তমান হাজবেন্ট) কে আসতে বলেছিলে কিন্তু সে এসেও তোমাকে
ছারাতে ব্যর্থ হয়ে চলে গেলো। তারপর আমি যখন
তোমাকে ছারাতে অনেক চেষ্টা করতে লাগলাম ঠিক তখনি থানার কর্মকর্তারা বলল তোমাকেতো
ছেরে দিয়েছি তুমি এখনো যাওনি কেন? আমি বললাম আমি ওকে নানিয়ে যাবনা। তারপর তারা আমাকে হাজতখানায় বন্দি
করে। সেখানের একএকটা মিনিট যে কতটুকো কষ্টকর তখনকার সময়ে যারা ওই হাজতে ছিলো তারা
বলতে পারে। দমবন্দ হয়ে আসছিলো আমার, কারন জানালাবিহিন ছোট্ট একটা রুম, তার ভিতর
দরজা ছাড়া টয়লেট, ভীষণ দুর্গন্ধ, প্যান এবং আলো কিছুই ছিলনা, প্রচন্ড গরম, সাথে
ছিল কয়েকজন খুনির আসামী, তাদের অকথ্য প্রলাপ, সেখানে প্রতিটা সেকেন্ড মনে হয়েছিলো
মৃত্যুযন্ত্রনার চেয়েও ভয়াবহ। আমি সব সহ্য করে নিয়েছিলাম, কারন তোমার ভালোবাসা
ছিলো আমার সাথে। এভাবে পুরো একদিন থেকে ছিলাম ওইখানে। তারপর আমার এক বড়ভাই এর
সহযোগিতায় আমরা ছাড়া পেয়াছিলাম। সেখান থেকে বের হবার পর তুমি আমাকে জিজ্ঞেস
করেছিলে তোমাকেতো ছেরে দিয়েছিল তুমিতো চলে যেতে পারতে? তুমি গেলে না কেন? আমি কোন
উত্তর দেইনি। কারন আমিতো জানি আমি চলে গেলে
তারা তোমাকে নিয়ে কি করতে পারতো। তাছাড়া আমি যাকে জীবনের চেয়েও বেশী
ভালোবাসি তাকে এভাবে রেখে কিভাবে যেতে পারি বলো? আজো সেইদিনটির কথা মনে পরলে গাঁ
শিউড়ে ওঠে।
*২০অক্টোবর২০১৫* সীমান্তস্কয়ারঃ কিছুদিন তোমার
সাথে ঠুনকো কিছু বিষয় নিয়ে জগরা চলছিল। কাউকে কারো যদি ভালো নালাগা শুরু হয়, তার
উপর তাকে ছাড়া অন্য কাউকে যদি ভালো লাগতে শুরু হয় তখন যা হয় আর কি। যাক, তোমার
সাথে জগরার আরএকটা কারন ছিল, কারনটা হল কিছুদিন আমার কোন জব ছিলনা। তবে ঐদিনের আগে
ঢাকা ইয়ারপোর্টে আমার একটা জব হয়েছিলো, অনেক আসা নিয়ে তোমাকে সারপ্রাইজ দিতে গেলাম
২০ অক্টোবর সীমান্তস্কয়ার,
উল্টো আমি নিজেই সারপ্রাইজড হলাম। কারন তোমার মনের ঘড়ে তখন অন্য আরেকজনের বসবাস।
ততদিনে তুমি আরেকজনের হয়েগেছ, আমি কিছুতেই মেনে নিতে পারিনি, যে মানুষটা আমাকে কথা
দিয়েছিলো যত কষ্টই হউক আমাকে ছেঁড়ে যাবেনা। যে মানুষটি বলেছিল ‘জান’ আমি তোমাকে
কারো সাথে শেয়ার করতে পারবনা, সে আজ.....। তুমি তোমার দেয়া কথা গুলো মাত্র কয়েক দিনের
মধ্যে ভুলে গেলে। একবারও চিন্তা করনি আমি কভাবে বেচে থাকব।
সাথে ঠুনকো কিছু বিষয় নিয়ে জগরা চলছিল। কাউকে কারো যদি ভালো নালাগা শুরু হয়, তার
উপর তাকে ছাড়া অন্য কাউকে যদি ভালো লাগতে শুরু হয় তখন যা হয় আর কি। যাক, তোমার
সাথে জগরার আরএকটা কারন ছিল, কারনটা হল কিছুদিন আমার কোন জব ছিলনা। তবে ঐদিনের আগে
ঢাকা ইয়ারপোর্টে আমার একটা জব হয়েছিলো, অনেক আসা নিয়ে তোমাকে সারপ্রাইজ দিতে গেলাম
২০ অক্টোবর সীমান্তস্কয়ার,
উল্টো আমি নিজেই সারপ্রাইজড হলাম। কারন তোমার মনের ঘড়ে তখন অন্য আরেকজনের বসবাস।
ততদিনে তুমি আরেকজনের হয়েগেছ, আমি কিছুতেই মেনে নিতে পারিনি, যে মানুষটা আমাকে কথা
দিয়েছিলো যত কষ্টই হউক আমাকে ছেঁড়ে যাবেনা। যে মানুষটি বলেছিল ‘জান’ আমি তোমাকে
কারো সাথে শেয়ার করতে পারবনা, সে আজ.....। তুমি তোমার দেয়া কথা গুলো মাত্র কয়েক দিনের
মধ্যে ভুলে গেলে। একবারও চিন্তা করনি আমি কভাবে বেচে থাকব।
*২০অক্টোবর২০১৬* Secrifice করতে আমার কোন Problem নেই But, because allow সব সত্যি কথা
গোপন করতেতো আমি পারবোনা? এতোটা মহৎ এখনো হতে পারিনি। তুমি আমার অস্তিত্তে আগাত
করেছ। না, আমি তোমার উপর কোন প্রতিশোধ নিব না, কারন যাকে ভালোবাসা যায় তাকে কষ্ট
দেয়া যায়না, এটাই তোমার উপর আমার সবচেয়ে বড় প্রতিশোধ।কোথায় যেন পড়েছি ভালোবাসা
মানুষকে মহৎ হতে শেখায়। তাছাড়া তোমার হাত দরেই আমার ভালোবাসার সাথে পরিচয়, আবার
তোমার হাতেই আমার ভালোবাসার মৃত্যু। যাকে ভালবেসেছি চিরকাল তাকেই ভালোবেসে যাব।
তোমার স্থানে আমি আর কাউকে বসাতে পারবোনা।
গোপন করতেতো আমি পারবোনা? এতোটা মহৎ এখনো হতে পারিনি। তুমি আমার অস্তিত্তে আগাত
করেছ। না, আমি তোমার উপর কোন প্রতিশোধ নিব না, কারন যাকে ভালোবাসা যায় তাকে কষ্ট
দেয়া যায়না, এটাই তোমার উপর আমার সবচেয়ে বড় প্রতিশোধ।কোথায় যেন পড়েছি ভালোবাসা
মানুষকে মহৎ হতে শেখায়। তাছাড়া তোমার হাত দরেই আমার ভালোবাসার সাথে পরিচয়, আবার
তোমার হাতেই আমার ভালোবাসার মৃত্যু। যাকে ভালবেসেছি চিরকাল তাকেই ভালোবেসে যাব।
তোমার স্থানে আমি আর কাউকে বসাতে পারবোনা।
সারাজীবন তোমার অপেক্ষায় থাকলাম......
এইজীবনে না হোউক পরবর্তী জীবনে একদিন না একদিন তোমাকে অবশ্যই পাব।
এটা সৃষ্টিকর্তার প্রতি আমার বিশ্বাস।
এটা সৃষ্টিকর্তার প্রতি আমার বিশ্বাস।
I Miss U. I Love U. I Always Love
U. I Wait For U, Same Place Same Time(9.00am-1.00pm)
U. I Wait For U, Same Place Same Time(9.00am-1.00pm)
Comments
Post a Comment